Monday, January 27, 2014

Android Free net 2014 জিপি সিম দিয়ে এন্ড্রোয়েডে ফ্রী নেট চালান Opera দিয়ে (100% Working) !!!

আস্সালামুআলাইকুম

GP wap দিয়ে সিম্বিয়ান,পিসি ইউজার রা অনেক আগে থেকেই ফ্রী চালাচ্ছেন

এখন এন্ড্রয়েড ব্যবহার কারীদের পালা

প্রথমেই নিচের মতো সেটিংস করে নিন

Name: Trickbd.com
apn: gpwap
proxy: 10.128.1.2
port: 8080
home page: trickbd.com

তারপর নিচের ওপেরা টা নামান

Yandex_opera_Mini_APK_7.5d_ Handler_Ui_rev1_Android.apk (907.78KB)

Unlock code:
www.nextwap.net

এইবার Front query তে লিখুন
zero.wikipedia.org @













(space before @)

gpwap.png

কাজ শেষ এইবার এই ওপেরা দিয়ে আনলিমিটেড ফ্রী চালান


আমার পোস্টটি পড়ে আপনাদের কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন।
সবাই অনেক ভালো থাকবেন।
এডমিন@নাহিদ  

Tuesday, January 21, 2014

যারা ওডেস্ক এ কাজ করতে চান কিন্তু পারছেন না তারা এই দিকে আসুন..........


Picture
অনেকে ওডেস্কে কাজ করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু উপরের সমস্যা গুলো কোন ভাবে সমাধান করতে পারছেন না যে, কিভাবে প্রফাইল ১০০% করতে হবে,?
কিভাবে স্কিল টেস্টে পাস করতে হবে,?
কি ভাবে সুন্দর করে কভার লেটার লিখতে হবে?
কি ভাবে ওডেস্কে বিড করতে হবে?
কোন গাইড লাইন পাচ্ছেননা তাদের জন্য সুখবর। Techalarmbd এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি।আপনার ওডেস্ক প্রফাইলকে আকর্ষণীয় ও কাজ পাওয়ার উপযুক্ত করার জন্য আমরা যে গুলো করছি তা হোল
১।আপনার প্রফাইল ১০০% পূর্ণ করে দেয়া,যেটি আপনার কাজ পাওয়ার অন্যতম সহায়ক।

২।ওডেস্ক স্কিল টেস্ট দিয়ে দেওয়া। Odesk readiness test, English spelling Test, Odesk team readiness test ইত্যাদি। এই টেস্ট গুলো দিলে আপনি যেযে কাজ করতে পারবেন; ডাটা এন্ট্রি(ডাটা এন্ট্রির ভিতর অনেক ধরনের কাজ আছে),পারসনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা ভারচুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট,ওয়েব রিচার্চ(গগলে সার্চ করা),ব্যাক লিঙ্কিং, ব্লগ কমেন্তিং,ইমেজ আপলোড ডাউনলোড করা, অ্যাড পোষ্ট করা ইত্যাদি।

৩।বিষয় ভিত্তিক পোর্টফলিও তৈরি করে দেওয়া, যা আপনার প্রফাইলকে আরও সমৃদ্ধি করবে ও যা আপনাকে কাজ পেতে সহায়তা করবে।

৪। আকর্ষণীয় ভাবে কভার লেটার তৈরি করে দেওয়া, যা আপনাকে কাজ পেতে সাহায্য করবে।

৫। ফোনের মাধ্যমে সমস্যা সমাধেনের চেষ্টা করা। তাই আপনি যদি ওডেস্কের মাধ্যমে অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে দেরি না করে আজি যোগাযোগ করুন,আপনার ওডেস্ক পপ্রফাইলকে চমৎকার করে তৈরি করুন ও অনলাইনে কাজ করুন। আমাদের সার্ভিস চার্জ মাত্র ৫০০ টাকা

মোবাইল 01780993040

ইমেইল
nahidboss@gmail.com


আমাদের করনীয়

১। আপনার প্রফাইল ১০০% পূর্ণ না হলে টাকা ফিরত পাবেন।

২। কাজ পাওয়ার জন্য প্রাথমিক ৩ টা পরীক্ষা দিয়ে দিব। (o desk readiness test, o desk team readiness test, English spelling test)

৩। আপনি কিভাবে কাজ এর জন্য বিড করবেন তা স্কাইপ এর মাধ্যমে দেখিয়ে দিব।

৪। কিভাবে একটা সুন্দর কাজ পাওয়ার উপযোগী কভার লেটার তৈরী করবেন তা স্কাইপ এর মাধ্যমে লাইভ চ্যাটিং করে দেখিয়ে দিব।

৫। অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ডাটা এন্ট্রির কাজেন ধরনের উপর একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল আপনাকে ই-মেইল করে দিয়ে দিব। যা দেখে আপনি সুন্দর ভাবে যে কোন ধরনের ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন।

৬।আপনার যেকোনো তথ্যের জন্য আমরা আপনার কাছে ফোন করতে পারি ।


আমাদের এই সেবা টি পেতে হলে নিচের শর্ত গুলো পড়ুন আপনাদের করনীয়

১।৫০০ টাকা(বিকাশ চার্জ সহ) অগ্রিম ০১৭৫৫-১১৮৩১১ (01755-118311) এই নাম্বারে বিকাশ করে পাঠাতে হবে। টাকা পাঠানোর আগে মোবাইলে যোগাযোগ করে নিবেন।

২।বিকাশ কোড নাম্বার সহ আমাদের কাছে ইমেইল বা মেসেজ পাঠাতে হবে, মেসেজে নিচের বিষয়ই গুলো উল্লেখ থাকতে হবে ক। আপনার যদি ওডেস্ক একাউনট থাকে তাহলে আপনার ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিবেন, আমাদের কাজ শেষ হউয়ার পর আপনি পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে নিবেন।

খ।আপনি যদি নতুন করে ওডেস্ক একাউনট খুলতে চান তাহলে আপনার পূর্ণ নাম ও ছবি পাঠাতে হবে, আপনার আকাউনট কমপ্লিট হলে আপনি পাসওয়ার্ড ও ইমেইল চেঞ্জ করে নিবেন।

৩। একাউনট তৈরির জন্য আমাদের ২-৩ দিন সময় দিতে হবে।

৪। আপনাদের যেকোনো সমসসার জন্য ফোন করতে পারবেন।

Monday, January 20, 2014

দেখে নিন প্রয়োজনীয় ১১৫ টি রান কমান্ড আপনার কম্পিউটার এর জন্য

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে স্বাগতম জানিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। কেমন আছেন সবাই ? আমি ভালই আছি । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আপনার কম্পিউটার এর জন্য ১১৫ টি রান কমান্ড ।
1. Accessibility Controls – access.cpl
2. Accessibility Wizard – accwiz
3. Add Hardware Wizard – hdwwiz.cpl
4. Add/Remove Programs – appwiz.cpl
5. Administrative Tools – control admintools
6. Automatic Updates – wuaucpl.cpl
7. Bluetooth Transfer Wizard – fsquirt
8. Calculator – calc
9. Certificate Manager – certmgr.msc
10. Character Map – charmap
11. Check Disk Utility – chkdsk
12. Clipboard Viewer – clipbrd
13. Command Prompt – cmd
14. Component Services – dcomcnfg
15. Computer Management – compmgmt.msc
16. Control Panel – control
17. Date and Time Properties – timedate.cpl
18. DDE Shares – ddeshare
19. Device Manager – devmgmt.msc
20. Direct X Troubleshooter – dxdiag
21. Disk Cleanup Utility – cleanmgr
22. Disk Defragment – dfrg.msc
23. Disk Management – diskmgmt.msc
24. Disk Partition Manager – diskpart
25. Display Properties – control desktop
26. Display Properties – desk.cpl
27. Dr. Watson System Troubleshooting Utility – drwtsn32
28. Driver Verifier Utility – verifier
29. Event Viewer – eventvwr.msc
30. Files and Settings Transfer Tool – migwiz
31. File Signature Verification Tool – sigverif
32. Findfast – findfast.cpl
33. Firefox – firefox
34. Folders Properties – control folders
35. Fonts – control fonts
36. Fonts Folder – fonts
37. Free Cell Card Game – freecell
38. Game Controllers – joy.cpl
39. Group Policy Editor (for xp professional) – gpedit.msc
40. Hearts Card Game – mshearts
41. Help and Support – helpctr
42. HyperTerminal – hypertrm
43. Iexpress Wizard – iexpress
44. Indexing Service – ciadv.msc
45. Internet Connection Wizard – icwconn1
46. Internet Explorer – iexplore
47. Internet Properties – inetcpl.cpl
48. Keyboard Properties – control keyboard
49. Local Security Settings – secpol.msc
50. Local Users and Groups – lusrmgr.msc
51. Logs You Out Of Windows – logoff
52. Malicious Software Removal Tool – mrt
53. Microsoft Chat – winchat
54. Microsoft Movie Maker – moviemk
55. Microsoft Paint – mspaint
56. Microsoft Syncronization Tool – mobsync
57. Minesweeper Game – winmine
58. Mouse Properties – control mouse
59. Mouse Properties – main.cpl
60. Netmeeting – conf
61. Network Connections – control netconnections
62. Network Connections – ncpa.cpl
63. Network Setup Wizard – netsetup.cpl
64. Notepad – notepad
65. Object Packager – packager
66. ODBC Data Source Administrator – odbccp32.cpl
67. On Screen Keyboard – osk
68. Outlook Express – msimn
69. Paint – pbrush
70. Password Properties – password.cpl
71. Performance Monitor – perfmon.msc
72. Performance Monitor – perfmon
73. Phone and Modem Options – telephon.cpl
74. Phone Dialer – dialer
75. Pinball Game – pinball
76. Power Configuration – powercfg.cpl
77. Printers and Faxes – control printers
78. Printers Folder – printers
79. Regional Settings – intl.cpl
80. Registry Editor – regedit
81. Registry Editor – regedit32
82. Remote Access Phonebook – rasphone
83. Remote Desktop – mstsc
84. Removable Storage – ntmsmgr.msc
85. Removable Storage Operator Requests – ntmsoprq.msc
86. Resultant Set of Policy (for xp professional) – rsop.msc
87. Scanners and Cameras – sticpl.cpl
88. Scheduled Tasks – control schedtasks
89. Security Center – wscui.cpl
90. Services – services.msc
91. Shared Folders – fsmgmt.msc
92. Shuts Down Windows – shutdown
93. Sounds and Audio – mmsys.cpl
94. Spider Solitare Card Game – spider
95. SQL Client Configuration – cliconfg
96. System Configuration Editor – sysedit
97. System Configuration Utility – msconfig
98. System Information – msinfo32
99. System Properties – sysdm.cpl
100. Task Manager – taskmgr
101. TCP Tester – tcptest
102. Telnet Client – telnet
103. User Account Management – nusrmgr.cpl
104. Utility Manager – utilman
105. Windows Address Book – wab
106. Windows Address Book Import Utility – wabmig
107. Windows Explorer – explorer
108. Windows Firewall – firewall.cpl
109. Windows Magnifier – magnify
110. Windows Management Infrastructure – wmimgmt.msc
111. Windows Media Player – wmplayer
112. Windows Messenger – msmsgs
113. Windows System Security Tool – syskey
114. Windows Update Launches – wupdmgr
115. Windows Version – winver

Friday, January 17, 2014

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন থেকে আয়-

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন থেকে আয়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন থেকে আয়।
নিজের বা প্রতিষ্ঠানে ওয়েবসাইটকে জনপ্রিয়তার তালিকার শীর্ষে আনতে কে না চান? কোনো কিছু খোঁজার ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনের দ্বারস্থ হই।


এ ক্ষেত্রে কোনো কিছু খোঁজার ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিনে আসা ফলাফলের তালিকার শুরুতে যে কটি ওয়েবসাইট আসে, সেগুলোতেই সাধারণত প্রবেশ করেন আগ্রহীরা। আর এ তালিকায় প্রথম ১০টি ফলাফলের মধ্যে কোনো ওয়েবসাইটকে আনার ক্ষেত্রে যে কাজটি করা হয়, তার নামই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), এসইও এমন একধরনের পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা, যাতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের সার্চ ফলাফল ওয়েবসাইটটি অন্য সাইটকে পেছনে ফেলে সবার আগে প্রদর্শিত হতে পারে।

সার্চ ইঞ্জিনের কথা
এসইওর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত সার্চ ইঞ্জিনের বিষয়টি। সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে একধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম, যা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন তথ্যকে তার নিজের ডেটাবেইসে সংরক্ষণ করে রাখে এবং পরে ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুসারে ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করে। সার্চ ইঞ্জিনগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক একধরনের রোবট প্রোগ্রামের সাহায্যে নিরলসভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের তথ্য সংরক্ষণ করতে থাকে, যা ইন্ডেক্সিং নামে পরিচিত। সার্চ ইঞ্জিনগুলোর জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে গুগল। এ ছাড়া এ তালিকায় আছে ইয়াহু, মাইক্রোসফটের বিং ইত্যাদি।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে এসইও খুবই পরিচিত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষকরে, আউটসোর্সিংয়ে এসইওভিত্তিক নানা কাজ পাওয়া যায়, যেমন—কিওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক জোগাড় করা, অন পেজ অপটিমাইজেশন, কনটেন্ট লেখা, এসইও কনসালট্যান্সি ইত্যাদি। এসইও এমন এক বিশেষ ধরনের পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করেতোলে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনবান্ধব করে, যাতে নির্দিষ্ট বিষয়ের অনুসন্ধান ওয়েবসাইটটি সবার শীর্ষে প্রদর্শিত হতে পারে। এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো, তথ্য খোঁজার ফলাফলে প্রথম পৃষ্ঠায় ১০টি ওয়েবসাইটের মধ্যে নিজেদের ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসা।প্রথম ১০-এ থাকার মানে ওয়েবসাইটে বেশিসংখ্যক ব্যবহারকারী যাওয়া। অপটিমাইজেশনের সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িত।

যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজে জড়িত, তাঁরা এসইও শব্দটার সঙ্গে বেশ পরিচিত। বিভিন্ন আউটসোর্সিং বাজারে (মার্কেটপ্লেস) এ ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এসইও একটি বিশাল ক্ষেত্র, এর সঙ্গে অনেক ধরনের বিষয় জড়িত। এককথায়, সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনে যখন কেউ কিছু খোঁজেন, তখন যে ফলাফলগুলো সবচেয়ে ওপরের দিকে থাকে, সেগুলোই বেশি দেখেন। আর সার্চ ইঞ্জিনগুলোও সবচেয়ে কার্যকর এবং যথাযথ ফলাফল দেখানোর চেষ্টা করে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো এমন কিছু পদ্ধতি, যা অনুসরণ করলে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে ওপরের দিকে থাকা যায়।

আলফা ডিজিটাল গ্রুপের পরিচালক ও বেসিসের ফ্রিল্যান্সার পুরস্কারপ্রাপ্ত মামুনুর রশীদ বলেন, ‘অনলাইন বিপণনের ক্ষেত্রে এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সারা বিশ্বের যত ওয়েবসাইট রয়েছে, বলতে গেলে তত এসইওর কাজও রয়েছে। ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষে আনার পাশাপাশি শীর্ষত্ব ধরে রাখাও এসইওর কাজ। এর যেকোনো একটি বিষয় শিখে ভালো কিছু করা সম্ভব।

যেভাবে হয় এসইও
এসইওর সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িত। এ ব্যবস্থাটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বা শব্দগুচ্ছ বাছাই করতে হয়। কিওয়ার্ড বাছাই করার আগে সময় নিয়ে হয় গবেষণা। এমন একটি কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয়, যাতে এর প্রতিদ্বন্দ্বী কম থাকে। সে ক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের সঙ্গে আরও কয়েকটি শব্দ যদি যোগ করা যায়, তাহলে দেখা যাবে প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়েবসাইটের সংখ্যা কমে আসবে। কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণা করা যায় গুগল অ্যাডওয়ার্ডের কিওয়ার্ড টুলের-(https://adwords.google.co.uk/select/keywordtoolexternal) মাধ্যমে। এ ছাড়া রয়েছে সার্চ ইঞ্জিন-সহায়ক ইউনিভার্স রিসোর্স লোকেটর (ইউআরএল), অপটিমাইজেশনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ সার্চ ইঞ্জিন-সহায়ক ইউআরএল। সহজ ইউআরএলেরক্ষেত্রে ইউজারের যেমন মনে থাকে,তেমনি সার্চ ইঞ্জিনও এটা পছন্দ করে। পেজ র‌্যাংকিং এসইওর সঙ্গে জড়িত আরেকটি বিষয়। পেজ র‌্যাংক বাড়ানোর জন্য মূল শক্তি ব্যাকলিংক। ব্যাকলিংকের জন্য অনেক সাইট আছে, সেগুলোতে নিয়মিত ব্যাকলিংক করতে হবে। বিভিন্ন ফোরামে নিয়মিত লেখা প্রকাশ, বিভিন্ন লেখায় মন্তব্য করতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরি রয়েছে, যেখানে বিনা মূল্যে নিজের সাইটের তথ্য ও লিংক দেওয়া যায়, অন্যের ব্লগে মন্তব্য করা ইত্যাদি। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। রয়েছে ক্রাউলার ব্যবস্থা। এটি হচ্ছে একধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করে এবং নতুন তথ্য তার ডেটাবেইসে সংরক্ষণ করে রাখে। প্রোগ্রামকে প্রায় সময় ইন্ডেক্সার বা রোবট নামে ডাকা হয়। গুগলের ক্রাউলারটি ‘গুগলবট’ পরিচিত। গুগলবট নিরবচ্ছিন্নভাবে ইন্টারনেটে বিচরণ বেড়ায়, যখনই কোনো সাইটে তথ্য পায়, তা যোগ করে দেয়। এ ছাড়া ওয়েবসাইটের অভ্যন্তরীণ লিংকবিন্যাস একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত করে দিলে ভালো হয়। বিভিন্ন সামাজিক সাইট ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদিতে নিজের লেখা বা কমেন্টে সাইটের প্রচার করাও এসইওর গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রয়োজন হয় সোশ্যাল বুকমার্ক ব্যবহার করা, ওয়েব ডিরেক্টরিতে নিজের সাইটের বর্ণনা জমা দেওয়া, নিজেদের পরিচিত কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে লিংক আদান-প্রদান করা ইত্যাদি।

করা যায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন থেকে আয়
এসইওর মাধ্যমে আয়ের নানা ধরনের উপায় রয়েছে। নিজের সাইটের জন্য এসইও করলে এর মাধ্যমে সাইটে অধিকসংখ্যক ভিজিটর আসবে, যাতে ওই সাইটটি থেকে যেকোনো ধরনের সার্ভিস বা পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এ ছাড়া সাইটে বিজ্ঞাপন থেকেও আয় করা সম্ভব। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয়। নিজের সাইটের মধ্যে গুগল অ্যাডসেন্সেরকোডযোগ করলে এটি ওয়েবসাইটের তথ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন দেখায়। সেই বিজ্ঞাপনে কোনো ভিজিটর ক্লিক করলে সাইটটির মালিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেয়ে থাকেন। পরে গুগল থেকে চেকের মাধ্যমে সেই অর্থ তার কাছে পাঠানো হয়। বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও এসইওভিত্তিক নানা কাজ পাওয়া যায়। কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে কিওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক জোগাড় করা, অনপেজ অপটিমাইজেশন, কন্টেন্ট লেখা, এসইও কনসালট্যান্ট ইত্যাদি। এসইও শেখার জন্য ইন্টারনেটে ইংরেজিতে অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে। বাংলায়ও অনেকেই বিভিন্ন ব্লগ ও ফোরামে এসইওর নানা বিষয় নিয়ে লিখছেন।

এসইও এর নানা ধরনের ক্ষেত্র রয়েছে। এর মধ্যে যেকোনো একটি ক্ষেত্র শিখেই আয় করা সম্ভব। ই-কমার্স সাইটের পাশাপাশি যেসব সাইটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায়, সেসব সাইটেও এসইওর অনেক কাজ পাওয়া যায়।

Thursday, January 16, 2014

যারা এসইও শিখতে চান? ধাপে ধাপে নিয়ে নিন আগাম প্রস্তুতি-

যারা এসইও শিখতে চান? ধাপে ধাপে নিয়ে নিন আগাম প্রস্তুতি। online publish Amarseo.com
undefined
বিস্‌মিল্লাহির রহমানির রাহিম। পরম করুনণাময় আল্লাহের নামে শুরু করছি। সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন। অনেকেই হয়তো নামটি নতুন শুনেছেন। অনেকেই আবার চাচ্ছেন এটার উপর ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে।

আমার আজকের এই এসইও পোষ্টটি তাদের জন্য যারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে চাচ্ছেন। আসলে কোন কাজ করার আগে “প্রস্তুতি” জিনিসটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কাজ করার আগে সব বিষয় গুলো আগাম ভাবে গুছিয়ে নিয়ে বসেন তাহলে খুব সহজেই সেই বিষয়টি আয়ত্তে আনা যায়। তাই যারা নবীন, এসইও শিখতে চাচ্ছেন তাদেরও প্রয়োজন এই বিষয়ে কাজ শুরু করার আগে বেশ কিছু বিষয় আয়ত্ত করা। যেটা আপনার সামনের পথকে অনেক সুগম করে তুলবে।


১ ধৈর্য্য ধারণ ও কঠোর পরিশ্রমের জন্য মানুষিকতা সৃষ্টি

কোন কিছু শেখার আগে যে জিনিসটা থাকতে হবে সেটা হলো। ধারণ ছাড়া কোন কিছুই শেখা সম্ভব নয়। খন আপনি কোন কিছু শিখতে যাবেন তখন আপনাকে পদে পদে সমস্যায় পড়তে হবে। কিন্তু মোটেও হতাশ হওয়া যাবে না।মনে মনে ঠিক করতে হবে এই জিনিস আমাকে শিখতেই হবে বা পারতেই হবে। এসইও শেখার সময়ও আপনাকে কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য্য ধারণ করার মন মানুষিকতা সৃষ্টি করতে হবে।কারণ এসইও তে কাজ করতে হলে সর্ট-কার্ট কোন পথ নেই ।যা ও আছে তাতে পরবর্তীতে পচতাতে হয়। এর জন্য কাজ শুরু করার আগে ভালো করে মনকে শক্ত করে নিতে হবে। একবার সফল না হলে বার বার চেষ্টা করতে হবে। সফল্য একদিন আপানর কাছে আসবেই আসবে।

২ কম্পিউটার সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা।

এসইও কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার পরিচালনা সম্পর্কে ধরণা থাকতে হবে।নেট কানেক্টকশন দেয়া, সফটওয়্যার ইন্সটল, ব্রাউজার ওয়ার্ড, এক্সেল ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

৩ ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারণা

আপনাকে ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারণা অবশ্যই রাখতে হবে। যদি এসইও শেখার আগে এই বিষয়টা শিখে রাখেন তাহলে আপনি খুব দ্রুত অগ্রগতি করতে পারবেন।ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে, ইন্টারনেট দ্বারা কি কি সম্ভব সেসব বিষয় গুলো জানতে হবে এবং কিভাবে ইন্টারনেট চালাতে সে বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে।বিশেষ করে ব্রাউজার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন।

৪ সার্চ ইন্জিন ব্যবহারের উপর ধারণা

এর পর আপনাকে সার্চ ইন্জিন ব্যবহার করা জনাতে হবে। কিভাবে সার্চ ইন্জিনের মাধ্যমে কোন জিনিস খুজে বের করবেন, কিভাবে অতি দ্রুত কোন বিষয় সার্চ করতে পারবেন এসব জানতে হবে। জানতে হবে সার্চ ইন্জিন কি কেন কিভাবে কাজ করে। আমি মনে করি কেউ যদি এই সার্চিং করাটা খুব ভালো করে শেখে তাহলে তাকে এসইও শেখার জন্য কোন মাষ্টার নিয়োগ করা লাগবেনা। শুধুমাত্র এসইও নয় যেকোন সমস্যর সমাধান সে নিমিষেই বের করতে পারবে।মনে করুন আপনি একা।আপনাকে শেখানোর মত কেউ নেই, একমাত্র গুগল ছাড়া। তাই আপনাকে গুগল থেকেই বের করে নিতে হবে সবকিছু এই ধরনের চিন্তা ভাবনা থাকতে হবে। যখন আপনি সার্চ করার নিয়ম জানবেন তখন দেখবেন সবই আপনার হাতে মুঠোয়। তাই আমি বলবো সার্চ ইন্জিন ব্যবহারের উপর ধারণা থাকা খুবই জরুরী আপনার অনলাইন জগৎতে কাজ করার জন্য।

৫ ইংরেজি সম্পর্কে ধারণা

আর একটি খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় হলো ইংলিশ জানা। এটা জানা থাকলে আপনি মনে করতে পারেন অনলাইনের একটা বড় সম্পদ আপনার জানা আছে। কারণ ইন্টারনেট জগতে ৮৫% ওয়েবসাইট ই কিন্তু ইংরেজিতে।কারণ এটা আন্তর্জাতিক ভাষা।তাই আপনি যদি অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ারের কথা ভাবেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে মোটামুটি ভাবে ইংরেজি জানতে হবে। একটা সময় পার হয়ে গেলে দেখবেন আপনি অনেক ইংরেজি শিখে ফেলেছেন। হয়তো বা বই পড়েও সম্ভব হতো না। আর আমাদের দেশে অধিকাংশই হলো ইংরেজিতে দূর্বল। যারা দূর্বল তাদের জন্য পরামর্শ রইলো আপনারা ভালো ভালো যেসব ইংলিশ টু বাংলা ডিকশেনারি আছে সেই সব সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। তাছড়া এখন গুগল ট্রান্সলেটর দিয়ে আপনি ইংরেজিকে বাংলায় করে নিতে পারবেন খুব সহজেই। তাই এই বিষয় নিয়ে ভয় না পেয়ে যা জানেন তাই নিয়েই নেমে পড়ুন। আস্তে আস্তে সব শিখে যাবেন।

৬ ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারণা।

এসইও শিখতে গেলে আপনাকে ওয়েব সাইট সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয় ,কিভাবে একটা ওয়েবসাইটকে ব্যব হার করতে হয়। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগস্পট ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরী। এসইও যখন করবেন তখন আপনাকে এই ওয়েবসাইট নিয়েই কাজ করতে হবে, তাই এসইও শেখার আগে চেষ্টা করুন ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে। তাছড়া আপনি যদি এইচটিএমল সম্পর্কে জানেন তাহলে সেটা প্লাস। আপনাকে ফোরাম,  ব্লগ ওয়েব ২.০, সোসিয়াল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইটের ব্যবহারবিধিও জানতে হবে।

যারা একদমই নতুন ও এসইও এর কাজ শিখতে আগ্রহী তাড়া ধাপে ধাপে এই ধরনের প্রস্তুতি গ্রহন করুন। তাহলে দেখবেন আপনি অতি দ্রুত এসইওকে আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারছেন।যেকোন ধরনের সমস্যার সমাধান আপনি নিজেই বের করতে পারছেন।

 ভুল ত্রুটি থাকলে ধরিয়ে দিবেন। আর নতুনদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে প্রথমেই শুধু আয় করার জন্যই এসইও শেখার পরিকল্পনা করবেন না। আগে একে ভালো করে জানুন চিনুন আর আয়ত্ত করুন।পরে দেখবেন টাকাই আপানর পিছোনে ছুটছে। (ধন্যবাদ সবাইকে)

বিদায় গুগল অ্যাডসেন্স…!!! এবার অবশ্যই আয় হবে AmaderAd.Com থেকে

গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে কম বেশি অনেকেরই ধারনা থাকলেও আমার মতো অনেকেই টাকা খেতে পারেন নাই(আমি চেক হাতে পাওয়ার পরেই আমার একাউন্ট টি ব্লক হয়ে যায়)। আবার অনেকে আবেদন করেও একাউন্ট ভেরিফাই করতে পারেননি। অনেকে ১০০ ডলার পুরন না করতে পাড়ায় চেক পাচ্ছেন না। অনেকে বাংলা ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর কারনে আবেদন করতে পারছেন না। আবার মানসম্পন্য ব্লগ বা ওয়েবসাইট হলেও বাংলাদেশি বলে অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে। এ সবকিছুর সমাধান নিয়ে এসেছে “AmaderAd.Com”।
No des
বাংলাদেশি এই অনলাইন অ্যাডমিডিয়া থেকে যে সমস্ত সুবিধা পাওয়া যাবে সেগুলো হলোঃ
১।  বাংলা অথবা ইংলিশ সাপোর্টেড ওয়েবপেজ বা ব্লগ।
২। রেভেনিউ শেয়ার ৭০% পর্যন্ত।
৩। পরবর্তী মাসের ৭ দিনের মধ্যে পেমেন্ট পাওয়ার সুবিধা।
৪। রয়েছে রেফারেল এর সুবাধা।
৫। ব্যাঙ্ক বা বিকাশ এর মাধ্যমে পেমেন্ট পাওয়ার সুবিধা।
৬। সর্বনিন্ম ১০০০টাকা পেমেন্ট সুবিধা।
৭। স্পেশাল SEO আর ট্রাফিক গাইড লাইন।
৮। যারা বেশি ইনকাম করতে চায় তাদের জন্যও রয়েছে ফ্রী গাইডলাইন।
যেহেতু ওরা নতুন, তাই সহজেই আপনার সাইট বা ব্লগটিকে ভেরিফাই করিয়ে নিতে পারবেন। সাইটটিতে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই  লিংকে ক্লিক করুন।

Friday, January 10, 2014

ডোমেইন কিভাবে হোস্টিং এর সাথে অ্যাটাচ করতে হয়

How to Point a Domain Name to Your Website (Or What to Do After Buying Your Domain Name)

by Christopher Heng, thesitewizard.com
Following my article on What Does It Mean to Park a Domain Name? Domain Name Parking Explained, I received a few queries from visitors on how they can associate their newly acquired domain name with their website. The visitors haven't actually designed any website yet, but they have already signed up with a web host and are ready to "transfer" (their term, not mine) their domain there. This article describes how you can point that new domain name to your website.

Assumptions Made in This Article

  1. You Already Have a Domain Name

    Since the people asking this question have already bought their own domain name, I will proceed on that assumption. If this is not true for you, please read the article How to Register Your Own Domain Name to find out how you can go about getting your own domain.
  2. You Already Have a Web Hosting Account

    A web host is basically a company that has specially configured computers that are permanently connected to the Internet. They allow you to place your website on their system (usually because you are paying them a monthly fee to let you do this) so that it can be viewed by others on the Internet.
    If you don't have a web host, you'll need to sign up for one before you can point your domain anywhere. For this article to be relevant, your web host must allow you to use your own domain name for your site, which is the case for all commercial web hosts (as far as I know). Those wondering which web host I use myself may read my Which Web Host Do You Recommend? page.

Steps to Associating Your Domain Name with Your Website

  1. Get Your Web Host's Name Servers

    The first thing you'll need to do is to find out the list of name servers used by your web host.
    "Name servers", or "DNS servers", loosely speaking, are the things that will translate your domain name to the actual location of your website. A little example will make this clear. Let's say you type a domain like "thesitewizard.com" into your web browser. In order to display the website associated with thesitewizard.com, the browser needs to know the real address of the site. Appearances to the contrary, the Internet does not actually use names for addresses, but series of numbers, like 127.0.0.1, called IP addresses. Name servers translate the domain name you and I use to the actual numeric IP address used by the machines on the Internet.
    When you sign up with a commercial web host, they will configure their name servers so that it will furnish your website's real IP address when there is a query for your domain name. As such, in order for your domain to be found on the Internet, you must link your domain to your web host's name servers.
    (There's a bit more to this than that, but I'm sure you're not here for a long boring technical lecture on how things operate on the Internet. Suffice it to say, in order for your domain name to resolve, a lot of different name servers are involved, including your Internet provider's name servers, your registrar's name servers, your web host's name servers, etc. Don't worry. Much of it is automatic. All you need to do to make it all work is given below.)
    The easiest (though not necessarily fastest) way to find out the name servers used by your web host for your domain is to ask them. A faster way is to look for the information yourself in either the email sent to you by your host when you first signed up with them, or from the documentation on your web host's site. If you have no idea where to get the information, contact your web host and ask them for the "DNS servers" or "name servers" to use for your domain.
    The list of name servers will often look like ns1.example.com, ns2.example.com, and so on, where "example.com" will probably be replaced by some other domain name used by your web host for their servers.
    Your web host may give you 2 or more name server addresses. Note down all these names. Better still, keep the email or web page containing these names open on your computer so that you can cut and paste them later. You'll need to enter these names, exactly as given, into your registrar's system.
  2. Enter the Name Servers into Your Registrar's Settings for Your Domain

    Once you have the list of name servers, go to your domain name registrar and log into their system. You will obviously need the login name and password that you created when you first registered your domain.
    Once logged in, you will need to look for some option to either set your domain's name servers or change them. Every registrar has a different way of doing this, and there is no standard method, so it's not possible for me to give you a detailed blow-by-blow account of how to get to the appropriate screen. (Even if I did, my description will quickly become out-of-date since registrars, like all webmasters, change their site design every now and then.) What I'll do instead is give you some idea of what to look for.
    In general, try the following to get to the page on your registrar's site that lets you modify the name servers:
    • Find a way to list all your domains in the registrar's site. Sometimes this can be found in a "My Domains" page, or a "Domain Manager" page, or something similarly named.
    • Select the domains for which you want to set the name servers. Sometimes this involves checking a box beside your domain name in the list of names. Alternatively, if you only have one domain name, you may even be able to click the domain name to get to the settings screen.
    • Some registrars have a "Manage DNS" menu link, or a "DNS" button, or a "Nameservers" button. If you see such a link or button, that's probably the one that you will need to click. Basically look for things that say "DNS" or "Name Servers" or "Nameservers", whether to "set" it or "change" it, or "manage" it or some other thing.
    Once you manage to find the correct page to change your name servers, you will probably see a form that lets you enter things like your "Primary Name Server", "Secondary Name Server", "Tertiary Name Server" and maybe even more (like a fourth, fifth and sixth name server as well). The exact words used may not be the same, but it should mean basically your first name server, second name server, and so on.
    Put your first name server from your list, usually the name beginning with "ns1", into the "Primary Name Server" field. Then type your second name server, the name beginning with "ns2", into the "Secondary Name Server" field. And so on. A domain name should have at least 2 name servers associated with it. Some web hosts give you more, others only 2. Some registrars allow you to enter up to 6 names, others only 2. If you only have 2 nameservers to enter, but your registrar gives you 6 fields, just enter the first 2 and leave the other fields blank. If you have 3 nameservers to enter, but your registrar only allows you to enter 2, just enter the 2. Don't worry about the fields you didn't get to use, or the extra name servers that your web host provided that you couldn't enter. Your domain will work fine without those extras. They are there to provide a bit of redundancy, so that your site will still work if the first name server fails.
    If you cannot find the place to set your name servers, or you don't want to just blunder around the registrar's website looking for the correct option to try, look for the "Help" or "FAQ" documentation on your registrar's site. This is such a basic procedure that everyone needs to do that they are likely to have some sort of guide on their site, if only to avoid having to answer the same question over and over again from their customers.
    At worst, if you are completely lost, and dare not poke around in the registrar's site because you're afraid you'll change something you shouldn't, write to the registrar to ask them for help. Don't expect a fast reply though. Some of them take days to reply, and often only to point you to the relevant documentation on their site. As is the case for many other things, if you want something done fast, you'll need to figure it out yourself. Hopefully the tips in this section will give you enough information so that you know what links/buttons to look for and click.
Once you've set your name servers, you're done. Yes, you read that right. That's all there is to it. You'll have to wait a bit, though, before you can access your website using your domain name. Just because you set it at your registrar level doesn't mean that the rest of the Internet knows your domain has a new address. It takes a while, sometimes up to 2 or more days for every machine in the world to catch up with the changes.

Where to Go From Here

Okay, at this point, you have bought your domain name and pointed it to your website. If you're not sure what you need to do next, please read How to Make / Create Your Own Website: The Beginner's A-Z Guide for the details. The guide takes you through all the steps needed to make your own website, and points to specific tutorials that will show you how to design, test and promote your website.
Good luck!
Copyright © 2009-2013 by Christopher Heng. All rights reserved.
Get more free tips and articles like this, on web design, promotion, revenue and scripting, from http://www.thesitewizard.com/.

Monday, January 6, 2014

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করার উপায়

আপনি কি অনলাইনে আয় রোজগারের উপায় খুঁজছেন ? যদি উত্তর হ্যা বোধক হয় তবে আমার এই লিখাটি আপনার কাজে লাগবে। মূলত বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় রোজগারের উপায়গুলো সহজ ও সংক্ষিপ্ত আকারে দেখানই আমার এই পোস্টের মূল উদ্দ্যেশ্য । বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো আমি একে একে বিষয় ভিত্তিক সাজিয়েছি যা সাইটের মূল ব্যানারের নিচের লিংক এর স্থানে পাবে , এবার দেখা যাক বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় রোজগারের উপায় সমূহ কি কিঃ

নিবন্ধ বা আর্টিকেল লিখে আয় অনলাইনে আয়

ইন্টারনেটের দুনিয়ায় এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে পাঠক বিভিন্ন বিষয় পড়ার পাশাপাশি লিখালিখি করেও সেই সাইটটাকে আরো তথ্যবহুল করার সুবিধা পেয়ে থাকেন ।। আবার এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা লেখকদের লিখার মানের উপরে বেশ ভাল অংকের সম্মানি দিয়ে থাকে। আপনি সেই-সকল সাইটে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার  লিখা যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি  ততো বেশি টাকা পাবে।  এক্ষেত্রে আপনার নিজের কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকার কোন দরকার নাই ।

এই টপিক নিয়ে আরো জানতে এই লিখাটা পড়তে পারেনঃ আর্টিকেল লিখে অনলাইনে আয় করার কৌশল

মতামত প্রকাশের সাথে সাথে আয়

আপনি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে আপনার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখতে পারেন আপনার নিজের ব্লগে। আপনার এই মতামত বা ব্লগ তাদের সম্পর্কে আপনার সাইটের বা ব্লগের ভিজিটরদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করবে ফলে  তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। আর এই ধরনের আয় করার পূর্বে আপনার একটা ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকার দরকার । আপনার সাইট বা ব্লগের মানের উপরেও এই ধরনের  আয় নির্ভর করে ।

আপনার তোলা ছবি থেকে আয়

আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকেন , তবে আপনার ক্যামেরায় তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করেও অনলাইনে আয় করতে পারেন। সাধারনত অনলাইনের ডিজাইনার্‌রা তাদের বিভিন্ন প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, আপনি তাদের নিকট আপনার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারেন।

এই বিষয়ে আরো জানতে এই পোস্ট টি পড়ুনঃ কিভাবে অনলাইনে ছবি তুলে আয় করা যায়।

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয়

গুগল এডসেন্সে্র মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা আজকের দিনের সেরা উপায় । তবে এভাবে অনলাইনে আয় করার জন্যে আপনার  ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ থাকা প্রয়োজন। এখানে আয় করার আগেই আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট  তৈরী করে নিতে হবে। আজকাল অনেক ওয়েব মাস্টারেরাই মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন । এমন কি অনেক বাংলাদেশি আছেন যারা প্রতিমাসে বেশ কয়েক হাজার ডলার আয় করেন এডসেন্সের সাহায্যে । আমি এটাকে বলি “ইন্টারনেটের টাকার গাছ” । তবে আমাদের দেশে বেশ কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী আছে যারা আপানাকে বলবে যে  আপনি এখান থেকে প্রতি মাসে ২০০-৫০০ ডলার আয় করতে পারবেন- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় একমাত্র তখনই যখন আপনার সাইটের কোন ভিজিটর গুগলের এডে ক্লিক করে। যদি কোন ভিজিটর এডে ক্লিক না করে তবে কোন টাকাই হবে না । আপনি প্রতিমাসে ২০০০ ডলার ও আয় করতে পারেন যদি আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সেই মানের হয়ে থাকে । দেখে নিন কিভাবে একটা ফ্রি সাইট বানাতে হয়

এফিলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয়

এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবেন  আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন আপনি এর থেকে কমিশন পা্নিন। এই ধরনের আয় নির্ভর করবে আপনার মার্কেটিং দক্ষতা ও বিচক্ষনতার উপরে । 

পেইড রিভিউ

সার্ভে বা জরিপ অনলাইনে আয়ের পুরাতন পদ্ধতি। “সার্ভে” সাইটে আপনাকে  নিবন্ধিত হতে হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপেক্ষা করতে হবে। যখন কোন সার্ভে ফর্ম আসবে তখন তা ঠিক ভাবে পূরণ করে আপনার মতামত জানাবেন। এখানে প্রতিটি সার্ভের জন্যে আপনি টাকা পাবেন।

ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” থেকে আয়

আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ যদি হাই পেজ র‌্যাংকের ও ভাল মানের ভিজিটর সমৃদ্ধ হয়ে থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। ব্যানার এডস্‌ হল সরাসরি ইনকামের সুযোগ। আপনার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে আপনার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর আয়ও বাড়তে থাকবে। আমাদের দেশের অনলাইন নিউজ পেরার “প্রথম আলো” প্রতি মাসে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা আয় করে ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ।

এই বিষয়ে আরো জানতে এই পোস্ট টি পড়ুনঃ ব্যানার এডস থেকে আয় এর উপায় ও কোথায় পাওয়া যায় ।

ফ্রি-লেন্সিং করে আয়

আজকের দিনে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। ঘরে বসেই  বিভিন্ন ধরনের কাজ করে প্রচুর আয় করা সম্ভব । কাজের ক্ষেত্রের নাঝে আছে ডাটা এন্ট্রি, সিইও, ওয়েব ডেভপ্লার , গ্রাফিক্স ডিজাইন সহ হাজার ধরনের হাজার কাজ , আপনি  আপনার যোগ্যতা অনুযায়ি এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পা্রেন ।

সোসিয়াল সাইটের মাধ্যমে আয়

আপনার সোসিয়াল ভ্যালুর উপরে নির্ভর  করে আপনি  বেশ টাকা আয় করতে পারেন । আজকাল অনেক বিজ্ঞাপনদাতা তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো সোসিয়াল সাইটের  মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন।  আপনি চাইলে আপনার ফেজবুক প্রোফাইল বা পেজ কিংবা টুইটারকে কাজে লাগাতে পারেন । তবে একটা কথা সর্বদা মনে রাখবেন “NO SPAMMING”

এই বিষয়ে আরো জানতে এই পোস্ট গুলি পড়তে পারেনঃ ফেজবুক থেকে আয় করার টিপস | টুইটারের মাধ্যমে আয় করুন অনলাইনে |ইউটিউব থেকে আয়

ভিজিটর পরিচালনার মাধ্যমে আয়

আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে যদি অনেক পরিমান ভিজিটর আসে তবে এই ভিজিটরদের কাজে লাগিয়েও আয় করতে পারেন । কিংবা আপনার সোসিয়াল সাইটের ফ্যান বা ফলোয়ার দের কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন । আপনার দেওয়া লিংক হয়ে ভিজিটরেরা তাদের কাংখিত ঠিকান যেতে পারবে মাঝে আপনি কিছু মুনাফা আয় করতে পারবেন ।

এই বিষয়ে আরো জানতে এই পোস্ট টি পড়ুনঃAdf.ly থেকে টাকা আয় করার উপায় ।

ফাইল আপলোড করে আয় 

ইন্টারনেটে  এমন অনেক ওয়েব সাইট আছে যারা ফ্রিতে ফাইল ডাউনলোডের সুবিধা দিয়ে থাকে , আপনি সেই সকল সাইটে ফাইল আপ্লোড করেও টাকা আয় করতে পারবেন । এক্ষেত্রে আপনার ফাইলগুলো ডাউনলোডের উপরে নির্ভর করবে আপনার আয় ।

এই বিষয়ে আরো জানতে এই পোস্ট টি পড়ুনঃ কিভাবে ফাইল আপলোড করে আয় করা যায়

পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক থেকে আয়

পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে আপনি  ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবেন। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। আমার মতে এই ধরনের আয় করার চেয়ে ঘুমান বা আপনার পরিবারের সাথে টাইম কাটান বেটার ।এই সাইটগলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে।

Friday, January 3, 2014

মাত্র দুই ক্লিকে বের করুন যেকোন সফটওয়্যার এর অরিজিনাল কার্যকরী সিরিয়াল কী!!!


Happy+New+Year+2014+Wallpaper+HD

“আসসালামু আলাইকুম”  
সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ সবাইকে জানাই ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা।
এই বছর অর্থাৎ ২০১৪ সালে এটাই আমার প্রথম পোষ্ট;আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট শেয়ার করব আশা করি আপনার কাজে লাগবে।
আমরা বাংলাদেশে খুব কম মানুষই কিনে সফটওয়্যার ব্যাবহার করি অর্থাৎ অরিজিনাল সিডি কিনে ব্যাবহার করি।যারা বিভিন্ন ভাবে ডাওনলোড করে সফটওয়্যার চালাই তাদের বড় সমস্যা হল সিরিয়াল কী! কারন সব সফটওয়্যারই ৩০ দিনের জন্য ফ্রি দিয়ে থাকে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো এই ৩০ দিন ইউস করতে পারলেও এর আকর্ষণীয় ফিচার ইউস করা সম্ভব হয়না। আজ আমি আপনাদের এই সমস্যা থেকে উত্তরনের একটি উপায় বল্ব যাতে আপনি যেকোন সফটওয়্যার সিরিয়াল কী ব্যাবহারের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ব্যাবহার করতে পারবেন।Microsoft Office Serial Number Change Form
কিভাবে করবেনঃ
এটা করার জন্য আপনি সরাসরি google.com এ যান তারপর সার্চ বক্সে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটির নাম লিখুন অর্থাৎ যে সফটওয়্যার এর সিরিয়াল কী খুজছেন তার নাম দিন ও সাথে লিখুন 94FBR.
এখন সার্চ দিন দেখুন আপনার দরকারি সিরিয়াল কি আপনার সামনে হাজির….2014-01-01_222149
উদাহারনঃ আমি খুজছি ফটোশপ এর সিরিয়াল কী এই জন্য লিখব- “photoshop 7” 94FBR
আজ এই পর্যন্তই আপনি অবশ্যই ট্রাই করুন ও জানান কোন সফটওয়্যার এর সিরিয়াল কী আনলেন।
কোন কিছু বুঝতে সমস্যা বা সমস্যা হলে এখানে কমেন্ট করুন বা আমাকে ফেসবুকে মেসেজের মাধ্যমে জানান।
আমার ফেইসবুক আইডিঃ www.facebook.com/dipu.gfn
বিদায় সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন…
আর আবারো সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা… নতুন বছর সাবার ভাল কাটুক,সুখ শান্তি থাকুক ও সর্বোপরি প্রতিটি মানুষের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক….**আল্লাহ্‌ হাফেয

Wednesday, January 1, 2014

ফেসবুক বা টুইটারে ফ্রী হাজার হাজার লাইক কমেন্ট ফলওার পান একদম সহজে!!!

######## প্রথমেই বলি এটা কাজ করে।তাই অহেতুক কেউ না জেনে নেগেটিভ কমেন্ট করবেন না।মনে রাখবেন আপনি লাইক কমেন্ট বা ফলওার পেতে হলে আপনার কয়েন থাকতে হবে।
যারা ফেবুতে বা টুইটাড়ে like my page, Like my status,follow me,like my profile picture,follow me on twiter করেন তারা এখন সহজেই হাজার হাজার কমেন্ট,লাইক ফলওার  পাবেন একদম সহজে!!!
এমন এক সাইট আছে যেখানে আপনি সহজেই আপানার  ফলওার,আপনার পোস্ট ছবিতে লাইক-কমেন্ট পাবেন!!!
এ জন্য দুটো সাইট আছে , আমার ভাললাগে এই সাইট এখানে যান গিয়ে রেজিস্টার করেন । তারপর আপনার ইমেইল এ গিয়ে কনফার্ম করেন আরপর লগন করে প্রথমে Add And Manage Pages এ গিয়ে আপনার পেজের URLটা সেট করুন যে পেজে লাইক দরকার । তারপর  Social Media Exchange এ গিয়ে Credits সংগ্রহ করুন এবং উপভোগ করুন।

####### আরও একটা সাইট আছে এটাও করতে পারেন
প্রথমেই বলি যে এটাতে কিন্তু বুস্ট প্রতিদিন সেট করতে হবে।

যেভাবে আপনি তা করবেন তা হল আপনি প্রথমে  followlike  এ গিয়ে রেজিস্টার করবেন।তার পর আপনার ইমেইল এ গিয়ে একাউন্ট কনফার্ম করবেন।কনফার্ম  করার পর আপনি ৫০০ কয়েন পাবেন।ওই কয়েন দিয়ে আপনি আপনার ফেবু পেজ প্রমট করতে পারবেন।পাবেন হাজার হাজার ফলুওার এবং লাইক কমেন্ত।
আসুন দেখি কিভাবে  আপনার একাউন্ট  এড করবেন।
আমরা উদাহারন সরূপ ফেবু ফেন পেজ দিয়ে দেখাই।
আপনার একাউন্ট তৈরি ও কনফার্ম করার পর  আপনি  বাম দিকে  ”Add site/Page”  দেখে ক্লিক করবেন।
ছবিঃ
আপনাকে একটা পেজে নিয়ে আসা হবে।সেখান থেকেঃ
সেই পেজে ” Select which Social Network you want to Promote” এ “Facebok Fan Page” সিলেক্ট করুন।
নিচে আপনার পেজের লিঙ্ক দিন যেমন “https://www.facebook.com/pageusername  খেয়াল রাখবেন যাতে পেজ এর আইডি নেমের পরে যেন অন্য কিছু না থাকে যেমন  ”https://www.facebook.com/pageusername?html/profile.html
তারপর যেকুন একটা টাইটেল দিন।
তারপর আপনি একটা লাইকের বিনিময়ে কত কয়েন দিবেন এবং বুস্ট সেট করুন। যত বেশি কয়েন দিবেন তত তারাতারি আপনার লাইক কমেন্ট ফলওার বাড়বে।খুবই গুরুত্তপুরনঃলাইক-কমেন্ট-ফলওার পেতে হলে আপনাকে প্রতিদিন বুস্ট সেট করতে হবে।
তারপর “Submit Query”  ক্লিক করবেন।তারপর দেখবেন একটা মেসেজ যেটা বলছে আপনার পেজ সফল ভাবে  এড হয়েছে।আপ্নি দেখুন এখন আপনার লাইক কিভাবে পড়ে!!!
আপনার কয়েন শেষ হয়ে গেলে আপনি অন্য মেম্বারদের পেজ লাইক কমেন্ট ফলো করে কয়েন পাবেন।
কিভাবে কয়েন পাবেন??
আপনিও অন্য মেম্বারদের ফলো লাইক কমেন্ট করে কয়েন পাবেন।
উদাহারনঃআপ্নি  EARN COINS এ যেয়ে যেকুন কিছু লাইক বা কমেন্ট বা ফলো করে কয়েন পেতে পারেন।আমি Facebook Website Likes. দিয়ে দেখিয়ে দেই।আপ্নার মেইন পেজ এ উপরের ছবির মত দেখবেন।
তারপর Facebook Website Likes এ  ক্লিক করুন।নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
Like দিন। লাইক দেয়ার পর আপনাকে একটা ফেসবুক পেজে নিয়ে যাবে।ওই পেজে লাইক দিয়ে কনফার্ম এ  ক্লিক করুন।এর জন্য ৩০ কয়েন পাবেন।এভাবে অনেক ওয়েবসাইট পাবেন,বা ফলো ও লাইক কমেন্ট করার জন্য ।
ওইসব লাইক দিয়ে আবার আপনি আপনার  পেজ বা লাইক বা ফলওার এর জন্য ইউজ করতে পারবেন।
এরকম চরম গরম পোস্ট দেক্তে হলে আমার ব্লগে চোখ রাখবেন।
ধন্যবাদ